Tuesday, 14 December 2021

 Bose of Nakamuraya: An Indian Revolutionary in Japan by Takeshi Nakajima : Book Review




' Bose of Nakamuraya : An Indian Revolutionary in Japan ' by the Japanese author Takeshi Nakajima is an excellent book on the fugitive life of Rashbihari Bose, the founder of Indian Independence League in Japan. Born in Colonial Bengal of British India in the late nineteenth century, Rashbihari was the only Indian revolutionary whom the British police never could get hold of. He was too cunning as well as a bit lucky to successfully evade the arrest and subsequent execution in the hands of the British imperialists. He was charged with the assassination attempt on the Viceroy of India Lord Hardinge. Moreover he was instrumental in chalking out a 1857 style mutiny in the British Indian army. The mutiny despite  sporadic uprisings in Lahore cantonment as well as in Singapore ultimately failed due to quick British response and lack of coordination among the mutineers. Not surprisingly he was the most wanted man in British India in pre Gandhian era. The British had left no stone unturned to hunt this 'precious' man and bring him to the gallows. In 1915 the price of his head was declared to be around 10000 Indian rupees, a massive amount in today's financial value. But Rashbihari was at least three steps ahead of his British opponents as far as cunningness and agility are concerned. While he was nearly cornered by the British police, he took the disguise of P.N.Tagore, the nephew of Nobel laureate Rabindranath Tagore, embarked on a Japanese ship and escaped to Japan almost penniless in 1915. From here a completely new chapter began in his life.


Rashbihari in his early years

Nakajima's book chiefly throws light on Rashbihari's life and his contribution to the cause of India's independence while staying in Japan. It discusses in details everything since the first day of his arrival in Japan in 1915 to the last day of his life in second world war ravaged Japan in 1945. Even after his arrival on Japanese soil he was not at all safe. The British had forced the Japanese government to arrest and expel Rashbihari from their country. But thanks to Toyama, a leading nationalist of Japan and a few other sympathizers he eventually escaped at the very last moment and went into hiding. He even married a Japanese lady and ultimately became a Japanese citizen. Apart from being a diehard revolutionary Rashbihari was also an excellent cook. It was he who had introduced Indian curry to Japanese cuisine. Even in modern Japan thanks to him Indian curry is a very popular dish in almost all Japanese restaurants. During his stay in Japan he had mastered the Japanese language so well that even the Japanese students used to call him 'Sensei' (Teacher) and learn Japanese from him. Due to his affable behaviour and political acumen he gradually became a leading political figure in Japan, respected and loved by the Japanese of all ages. The book focusses on his family life as well as political life quite superbly. An affectionate father as well as a caring husband, Rashbihari's life came to full terms when he formed Indian Independence League in Japan. This League eventually gave birth to the Indian National Army which had fought against the British Indian Army In Imphal Kohima Front with Japanese assistance under the leadership of Netaji Subhash Chandra Bose.



Rabindranath Tagore visits Rashbihari's home in Japan


 

Rashbihari with his son Masahido and daughter Tetsuko


The formation of the Indian Independence league and the Indian National army went through several conflicts as well as obstacles due to the misunderstanding between the Indian commander Mohan Sing and his supporters in one hand and Rashbihari Bose and the Japanese army commanders on the other side. It was only after the arrival of Subhash Bose in Tokyo from Germany that all disputes and internal conflicts were resolved and Rashbihari retired from taking the charge of the INA. Nakajima in this book shows the mental turmoil in Rashbihari's mind on seeing Japanese army's cruelty in Japanese held territories both prior to and during World War 2. Besides being a lifelong critic of western imperialism, he also lashed out at the early Japanese aggression of China in several newspapers and magazines. He had favoured the cooperation and strong bondage between several Asian countries enslaved by the western imperialists. He even wanted to see Asia to go back to its spiritual and moral glory of its ancient civilization discarding the western materialism. But at last he quite unwillingly or willingly accepted Japanese policy of aggressive warfare and political domination of Asia since he saw it as the only 'path' to liberate Asia from western colonialism. His own son Masahido had joined the imperial Japanese army and fell in the battle of Okinawa. Rashbihari himself passed away destitute, ill and heart broken in January 1945, the fateful year in Japanese history. With his death closed a significant chapter of India's freedom struggle against the British empire. I wonder to think what would have happened had he survived the end of WW2 and seen the British army at his door whom he had befooled so successfully !! What would the British have done with him had they met the person after the end of the war, who was their 'most wanted' man 30 years back !! History is really full of enigmas and surprises. I would highly recommend this book to anybody who is interested to learn about the life of such audacious as well as enigmatic revolutionary as Rashbihari Bose.

Rashbihari's photo on postal stamp of independent India

Rashbihari Bose with Netaji Subhash Chandra Bose









A Japanese video on Rashbihari Bose

https://www.youtube.com/watch?v=KxaRgrqGx3E



Thursday, 26 March 2020

করোনা বিপর্যয় ও কিছু জরুরি প্রশ্ন : প্রথম পর্ব

মনে করুন আমি কানাই । মোড়ের মাথায় এক কোণে বসে জুতো সেলাই করি । দৈনিক আমার রোজগার হয় মোটামুটি ৩০০ টাকা অর্থাৎ মাস গেলে মেরেকেটে ৯০০০ টাকা । ওই টাকা দিয়ে আমার বউ বাচ্চা বুড়ো বাপ মাকে নিয়ে সংসার চালাতে হয় । কিম্বা মনে করুন আমি ইলেকট্রিক মিস্তিরি শ্যামল । বাড়ী বাড়ী কাজ করে আমার দৈনিক রোজগার হয় ৫০০ টাকার মতো ।বাড়ীতে আমার বুড়ী মা রোগব্যাধিতে ভুগছে । মায়ের জন্য ওষুধ কিনতে আমার রোজগারের সিংহভাগ খরচা হয়ে যায় । কিম্বা ধরুণ আমি ভিখু । বাগবাজারে আমি রোজ রোদে পুড়ে ঘামে ভিজে হাতে টানা রিক্সা চালিয়ে দিন আনি দিন খাই । আমার বাড়ীতে আমার বউ আর ছোট ছোট দুটো বাচ্চা একমুঠো ভাতের জন্য আমার মুখ চেয়ে বসে থাকে । বা মনে করুন আমি চামেলি । একটি রেড লাইট এলাকার যৌনকর্মী । কাস্টমারদের শরীর বেচে কোনরকম উচ্ছিষ্ট খেয়ে দিন গুজরান হয় ।হঠাৎ একদিন দেখলাম রাজ্য সরকার করোনা বিপর্যয় মোকাবিলার জন্য ১৪ দিন ব্যাপি কার্ফিউ ঘোষণা করে দিল । কাল বিকেল ৫টা থেকে অকারণে বাইরে বেরনো বন্ধ । বাইরে বেরোলেই লাঠিচার্জ জেল জরিমানা ।যা কাজ করার বাড়ীতে বসে করতে হবে । বাইরে বেরোতে পার কিন্তু শুধু চাল ডাল সব্জী তেল নুন ওষুধ ইত্যাদি কিনতে । তাও আবার পুলিশের চোখরাঙ্গানি ও হুমকি সহ্য করে । এখন প্রশ্ন হচ্ছে আমরা চারজন যারা দিন আনি দিন খাই টাইপ জীবিকার সঙ্গে যুক্ত তারা এই ১৪ দিন খাবোটা কি ? আমরা তো আর আই টি কোম্পানির চাকুরের মতো ঘরে বসে ল্যাপটপে কাজ করতে পারবো না বা মাসের শেষে আমাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে স্যালারি সরাসরি ঢুকে যাবে না । আর তাছাড়া আমাদের মতো গরীব মানুষদের বাড়ীতে আপৎকালিন ২০০০০ টাকার মতো জমা থাকা অকল্পনীয় । সুতরাং পেটের তাড়নায় একদিন না একদিন নিজের পরিবারের মুখ চেয়ে তাদের পেটে অন্ন জোগানোর জন্য আমাদের মরিয়া হয়ে বেরোতেই হবে । সে পুলিশের লাঠি খেয়ে যতই মাথা ফাটুক না কেন । বাইরে ওত পেতে আছে করোনার করাল থাবা আর ঘরের মধ্যে খিদের জ্বালায় কাঁদছে আমার বাচ্চাটা । কোন পথটা বেছে নেব আমি একটু বলতে পারেন ? বাড়ীর ভেতরে পরিবার নিয়ে আয়হীন অবস্হায় খিদের জ্বালায় ছটফট করবো আর প্রার্থনা করবো করোনা তাড়াতাড়ি বিদেয় হ ? নাকি বাইরে কাজ খুজতে গিয়ে মধ্যবিত্ত আর উচ্চবিত্ত শ্রেণীর বিদ্রুপ আর পুলিশি হিংসার শিকার হব ? আর বাইরে কাজ কোথায় ? এই ছোঁয়াছুঁয়ি সংক্রান্ত বিশ্বব্যাপি আতংকের পরিবেশে কে আমার হাতটানা রিক্সায় চাপবে কেই বা আমার কাছে জুতো সেলাই করতে আসবে আর কোন কাস্টমারই বা আমার ঘরে আসবে নিজের যৌনচাহিদা মেটানোর জন্য । কারণ এখন প্রত্যেকটি মানুষই করোনার বাহক হিসাবে সমান বিপজ্জনক ।


আমি এতো কথা এইজন্য বললাম কারণ আমি সত্যি সত্যি বুঝতে পারছি ভারতবর্ষে আর কয়েক মাসের মধ্যে ঈশ্বর না করুণ একটা ভয়াবহ নৈরাজ্যপূর্ণ অবস্হা তৈরি হতে চলেছে । একদিকে করোনার সর্বগ্রাসী ক্ষুধা আর একদিকে লক্ষ লক্ষ প্রান্তিক শ্রেণীর মানুষের কর্মহীন অবস্থায় মহাদুর্ভিক্ষের সম্ভাবনা । এই দ্বিমুখী বিপদ থেকে বেরিয়ে আসতে হলে গোটা দেশের প্রশাসন ও দেশের সুবিধাভোগী শ্রেণীকে সবার আগে দিন আনি দিন খাই মানুষগুলোর দৈনিক খাদ্য ও ওষুধ যোগানোর ব্যাবস্হা করতেই হবে নইলে ৪৩ বা ৭৬ এর মন্বন্তর ফিরে আসতেই পারে । সঙ্গে তো করোনার মহামারি রয়েছেই । এ ব্যাপারে কি করা যেতে পারে সেটা নিয়ে আমার নিজস্ব কিছু চিন্তাভাবনা আছে যা আমি ধাপে ধাপে লিখবো । আপনারাও আপনাদের মতামত দিতে পারেন ।

দীপাঞ্জন দত্ত




Like
Comment

Saturday, 14 March 2020

 1939 : Countdown to war by Richard Overy : Book Review



At last scored a century !!! Richard Overy's ' 1939 : Countdown to War ' is the hundredth non fiction on World War 2 i have read. Ever since 2005 i have kept myself engrossed in the study of WW2 history with single minded devotion. 15 long years had elapsed since then but still this single topic holds me in supreme awe. WW2 history has become more or less intoxication to me with its aura of endless tales and mysteries.

I have selected this particular book to reach the milestone of hundred books for a particular reason. Mr. Overy's book, though short in size ( It consists of only 124 pages excluding notes and index ) tells us about the few tension packed dramatic days just before the initiation of the most devastating war in human history. Hitler was adamant to invade Poland and teach her a hard lesson. Poland was equally adamant to reject Germany's demand to give away the Danzig corridor to the latter. England and France , though hesitant to go to war against Germany , were more than determined to take military action against Germany in case Germany invades Poland as they had binded themselves with Poland under a treaty. But the real masterstroke was played by Hitler when a few days before the Nazi invasion of Poland , Nazi Germany and Soviet union signed a non-aggression pact together. This pact for the time being removed the Soviet threat of invasion against Nazi Germany in case the World War begins. But the most important of all Hitler's army could now concentrate only on the western front against Germany's most formidable arch rivals France and England.


Molotov- Ribbentrop Pact

The author in his book also explains quite beautifully how Hitler tried his best to give an impression to the allies that he wants to localize the war, i.e. he does not want to engage Germany in a world war but only wants to teach Poland a lesson because of her recalcitrance to cede Danzig to Germany. But to his surprise England and France both were reluctant to allow him to do this even if the threat of a world war was looming largely. Hitler's army was supposed to invade Poland on 26th August but originally the invasion was postponed for 5 days and ultimately began in the early morning of 1 st September. This postponement bears the sign of the mental turmoil of Hitler as far as his consternation of the possible involvement of England and France in the war is concerned. The author also focuses on the general mood of the public as well as the political leaders and diplomats of both the allies as the world was on the brink of another devastating war. There were some peace feelers as well as some hardcore supporters of war in both the countries. But one thing was certain. Everyone in both England and France was aware that if world war really takes place , it is going to be much more devastating than the previous one due to the rapid advancement of military technology between the war years . Who could guess then that the war that Hitler began on the first day of September on the soil of Europe would one day even engulf the entire continents of Asia, Africa and Australia ?

German soldiers demolishing the Polish-German border check post 

1939 is truly a year of divine curse on mankind. The war , which could have been perhaps avoided, with mutual understanding and a united stand by the allies and Soviet Union against Hitler's greedy ambition, took place ultimately on that fateful day of September when at 4.45 in the morning the German training ship Schleswig Holstein , moored off the port of Danzig, opened fire on the Polish fort at Westerplatte. On 3rd September both England and France declared war on Germany and the human ordeal of 6 years of pain and endurance began. Richard Overy's book is indeed a ground breaking work as it familiarizes the WW2 readers with the reality of the few preceding days of the monumental war of the last century.

Sunday, 19 August 2018

Als ich ein kleiner Junge war by Erich Kästner - Book Review




'ছেলেবেলার গল্প শোনার দিনগুলো এখন কতো দূরে
আর আসে না রাজার কুমার পহ্মীরাজে উড়ে । ''


প্রখ্যাত জার্মান কিশোর সাহিত্যিক এরিখ্ কেস্টনারের আত্মজীবনীমূলক বইটি পড়ে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের এই কালজয়ী গানটির কথা মনে পড়ে গেলো । আমাদের প্রত্যেকের মনেই নিজেদের ছোটবেলার স্মৃতি বিশেষ স্থান দখল করে থাকে, বিশেষ করে ছোটবেলা যদি হয় নানান রঙ্গে ভরা ঘটনার সমাহার । তাই তো রবীন্দ্রনাথ থেকে গোর্কি, টলস্টয় থেকে সত্যজিৎ - সকলেই ছাপা অক্ষরে নিজেদের ছেলেবেলার জয়গান গেয়েছেন ।

বইটি পড়ার আগে সকলের উচিৎ বইয়ের প্রিফেস্ বা মুখবন্ধটি ভালো করে পড়া ও অনুধাবন করা । লেখক নিজে বইয়ের মুখবন্ধের তুলনা করেছেন বাড়ীর সামনের সাজানো বাগানের সঙ্গে । ওনার নিজের ভাষায় " Ein Vorwort ist für ein Buch so wichtig und so hübsch wie der Vorgarten für ein Haus " অর্থাৎ "একটি মুখবন্ধ একটি বইয়ের জন্য ততোটাই গুরুত্বপূর্ণ ও সুন্দর , যতোটা বাড়ীর সামনের বাগানটি সেই বাড়ীর কাছে । " 


বইটিতে ঘটনাবলী শুরু হচ্ছে লেখকের জন্মের অনেক আগে থেকে । লেখক প্রথম অধ্যায়টিতেই নিজের বাবার দিকের কেস্টনার পরিবার ও মায়ের দিকের অগাস্টিন পরিবারের সঙ্গে পাঠকবর্গের পরিচয় করিয়েছেন । তার মা ইদা কেস্টনারের সঙ্গে মায়ের নিজের দুই ভাইয়ের খুনসুটি কিভাবে শএু্তায় পরিণত হলো তার চমৎকার বিবরণ লেখক দিয়েছেন একটি ঘটনার মাধ্যমে । ইদার ভায়েরা স্কুলে যাওয়ার নাম করে খরগোশ ধরতে চলে যেতো । তারপর সেই খরগোশ বিক্রী করতো লোকের কাছে । ইদাকে তারা পইপই করে বলে দিয়েছিলো কখনো তারা বাবার কাছে ধরা পড়লে ইদা যেন তাদের বাঁচাতে বাবার কাছে মিথ্যা কথা বলে । কিন্তু বেচারী সরলসিধা ইদা বাবার মুখের দিকে তাকিয়ে মিথ্যা বলতে পারেনি । ফলস্বরূপ দুই ভাইয়ের কপালে জোটে বাবার হাতে মোহ্মম প্যাদানি এবং ইদা পাকাপাকিভাবে পড়ে যায় ভায়েদের রোষানলে । পরবর্তীকালে এই অগাস্টিন ভায়েরা নিজেদের ব্যবসায়িক বুদ্ধির জোরে কিভাবে গোটা জার্মানিতে প্রথম সারির ঘোড়ার ব্যবসাদার হিসাবে সুনাম অর্জন করে ও ধনকুবেরে পরিণত হয় তার বর্ণনাও পাঠক উপভোগ করে লেখকের অসামান্য লেখনীর মাধ্যমে ।


লেখকের বাবা মা এমিল ও ইদা কেস্টনারের প্রথম আলাপ ও বৈবাহিক জীবন, জীবনযুদ্ধে জড়িয়ে পড়া, ড্রেসডেন শহরে জীবিকার উদ্দেশ্যে আগমন ও পাকাপাকিভাবে সেই শহরের বাসিন্দা হওয়া ও তাদের আদরের পুএ্রসন্তান এরিখের জন্ম - এইভাবেই ঘটনাবলীর ভেলায় চড়িয়ে লেখক পাঠকদের ক্রমাগত সম্মুখপানে এগিয়ে নিয়ে যেতে থাকেন । লেখকের ছোটবেলার যে কতো মণিমুক্তো ছড়ানো রয়েছে এই বইটিতে তা সম্পূর্ণ বইটি না পড়লে হৄদয়ঙ্গম করা কঠিন । বইটি নিঃসন্দেহে আমার পড়া অন্যতম শ্রেষ্ঠ আত্মজীবনী যা সকল বয়সের পাঠকের মনে রেখাপাত করবে বলে আমার দৄঢ় বিশ্বাস । বইটির একেবারে শেষ অধ্যায়ের একটি অনবদ্য লাইন দিয়ে আমার রিভিউটি শেষ করছি । " Die Monate haben es eilig. Die Jahre haben es noch eiliger. Und die Jahrzehnte haben es am eiligsten. Nur die Erinnerungen haben Geduld mit uns. Besonders dann, wenn wir mit ihnen Geduld haben. '' 
বাংলায় তর্জমা করলে দাঁড়ায় '' মাসেদের দেরি করার মতো সময় নেই , বছরেরা আরও তাড়াহুড়ো করে । দশকদের চলে যাওয়ার সবথেকে বেশি তাড়া । খালি স্মৄতিগুলোই ধৈর্য ধরে আমাদের সঙ্গে থেকে যায়, বিশেষ করে আমরা যখন তাদের জন্য ধৈর্য ধরি । '' 

Navajo Code Talkers by Nathan Aaseng - Book Review




A few years ago, after watching the Nicholas Cage movie ''The wind talkers'' i had come to learn about the diminutive coloured Navajo tribe for the first time. The Navajos are the ancient tribal people living in the United States of America over long long years, whose origin is quite difficult to find out. The book 'Navajo code talkers' provides the readers valuable information about the past tragic history as well as the age old culture of the Navajo tribe . In the later chapters of the book the outstanding achievement of the Navajo code talkers in the pacific theater of war has been vividly described by the author. While the US marines confronted directly with the ferocious Japanese soldiers island by island, the Navajo warriors added impetus to the US war effort by transmitting valuable information to the front line in a coded language, which even the most intelligent Japanese code experts could not decipher. The Navajo's work in the battlefield was held in such cocoon of secrecy that even long years after the end of World War 2 , their contribution to the pacific victory was not deliberately recognized. 







This is how the author describes the worth of the Navajo code in time of dire need : ''A good code is like a well-crafted component of an automobile engine. The contributions of the individual engine parts are seldom appreciated until the car breaks down at a crucial time. In the same way, the code talkers’ role consisted, for the most part, of reliable performing a routine job. The tremendous contribution of the Navajo code can best be understood by considering what happened to the Japanese when their codes broke down.'' At least ten thousands of marines' lives were saved due to the sacrifice of the Navajo code talkers. The Navajos had to work under the constant threat of being caught alive by the Japanese. The Japanese tried most of the times to catch the Navajos alive in order to extract information about the mysterious code language from them by applying unimaginable brutal physical torture . Yet not a single Navajo did yield to the enemy. They proved their caliber and mettle from Guadalcanal to Tarawa, from Guam to Saipan, from Iwojima to Okinawa again again, far surpassing the merit and efficiency of the conventional US code talkers each time.




                                                                                                                                                                  Despite the long history of shameless racial discrimination and exploitation of the Navajo tribe by the U.S. government , they never showed reluctance when their nation had felt their need in history's darkest hour. They had promptly responded to the call of duty and eventually had become an inseparable part of US military. Out of 10000 Navajo code talkers nearly 3600 were killed or wounded in the battlefield reminding the world once again the famous quote by Winston Churchill, ''Never was so much owed by so many to so few.''  







Friday, 17 August 2018

অলৌকিক // লেখিকা – মেরি লুইসা কাশনিৎস্



মূল গল্প – das Wunder



মূল জার্মান থেকে অনুবাদ - দীপাঞ্জন দত্ত










      ডন ক্রেসেঞ্জোর সাথে কথা বলা খুবই কঠিন ছিল, কারন সে কানে একদমই শুনতে পেত না একটা কাগজের টুকরোতে বক্তব্যটুকু না লিখে দিলে তার সঙ্গে কথাবার্তাই শুরু করা যেত না লোকেদের এটাই ধরে নিতে হতো যে ডন আমাদের এই শব্দের দুনিয়ায় বসবাসকারীদের একজন

    একবার আমি ডনকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম যে ক্রিষ্টমাস কেমন কাটছেডন সে সময়    হোটেলের প্রবেশপথের সামনে একটা চেয়ারে বসেছিল তখন ঘড়িতে ছটা বাজে চারপাশ নিস্তব্ধ আমি অন্য একটা চেয়ারে বসে তাকে পুনরায় প্রশ্নটা করলাম ডন তার হাতদুটো কানের পাশে রেখে বললো, “না’’ এরপর সে পকেট থেকে একটা কাগজ পেন্সিল বের করে আমায় দিল আমি সেই কাগজটার উপর  ‘ক্রিষ্টমাসশব্দটা লিখে উৎসুকভাবে তার মুখের দিকে তাকালাম

   এখন আমি ক্রিষ্টমাসের যে গল্পটা শুরু করবো সেটা বাস্তবে ডন ক্রেসেঞ্জোরই গল্প কিন্তু তার আগে আমার ডনের সম্বন্ধে আরও কিছু কথা জানানো  আবশ্যিক পাঠকদের এটা জানা অবশ্যই প্রয়োজন যে ডন একময় কিরকম গরীব ছিল আর বর্তমানে সে কত বড়লোক এখন তার অধীনে একশোরও বেশী লোক কাজ করে বিশাল আঙুরের ক্ষেত আর সাতটা বাড়ীর মালিক সে এই কানে কালা লোকটার মুখাবয়ব আপনাদের কল্পনা করে নিতে হবে সে মুখে অমায়িকতার ছাপ স্পষ্ট ফুটে ওঠে যেভাবে সে করুণ মুখে একা একা হোটেলের আশেপাশে ঘুরে বেড়াত, সে দৃশ্য আপনাদের চোখের সামনে কল্পনা করতে হবে এরপর এটা আপনাদের জানা আবশ্যিক যে সে খুব আনন্দের সঙ্গে তার জীবনের কাহিনী শোনাত গল্প বলার সময় একদম না চেঁচিয়ে নীচু গলায় কথা বলতো

  আমি প্রায়ই তার গল্প শুনতাম স্বাভাবিকভাবেই ক্রিষ্টমাসের গল্প আমার জানা ছিল গল্পের শুরু সে রাতে, যে রাতে পাহাড়ে ধ্বস নেমেছিল লোকেরা চেঁচামিচি করতে লাগলো, “ধ্বস নেমেছে, হুঁশিয়ারডনের তখন মোটে সাত বছর বয়স পরিবারের সকলে ডনকে বিছানা থেকে টেনে হিঁচড়ে নামিয়ে  কোনোমতে সরু পথ দিয়ে পালিয়ে গেল এই বিপর্যয়ের বর্ণনা দিতে দিতে ডন তার হাত দুটো কানের পাশে তুলে দেখাত যে সেই ভয়ানক রাত ছিল তার বধিরতার নিশ্চিত কারনআমার তখন সাত বছর বয়স ছিল আমি তখন খুব অসুস্থ ছিলাম’’ কানের পাশে হাত তুলে ডন বলতো, “যে মুহূর্তে ধ্বস নেমে আমাদের বাড়ী ধুলিসাৎ করে সমুদ্রে ফেলে দিলো, সে আমরা সকলে রাতের পোশাক পরেছিলাম শরীরের উপর পোশাকটাই ছিল আমাদের একমাত্র সম্বল বাকি আর কোনোকিছুই অবশিষ্ট ছিলনা এরকম অসহায় অবস্থায় আত্মীয়দের কাছে আশ্রয় জুটেছিল এখন যে জমিতে হোটেলটা দাঁড়িয়ে আছে, সেটা পরবর্তীকালে আত্মীয়রাই আমাদের দান করেছিল শীত আসার আগে আমার বাবা-মা সেই জমিতে একটা বাড়ী বানিয়েছিলেন বাড়ী তৈরীর কাজটা বাবা নিজের হাতে করেছিলেন মা বস্তায় ইট ভর্তি করে তার কাছে দিয়ে আসতেন মা বেঁটেখাটো দুর্বল চেহারার মানুষ ছিলেন যখন দেখতেন চারপাশে কেউ তাকে লক্ষ্য করছে না, তখন সিঁড়ির উপর উনি একাকী বসে চোখের জল ফেলতেন বছরের শেষ দিকে বাড়ী বানানোর কাজ সম্পূর্ণ হয়ে গেছিলো আমরা ঘরের মেঝেতে শুয়ে ঘুমোতাম আর প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় জমে যেতাম’’

     তারপর ক্রিষ্টমাস এল’’, আমি তাকে বললাম কাগজে লেখাক্রিষ্টমাসশব্দটা দেখালামহাঁ, ডন বলতে লাগলো, “তারপর ক্রিষ্টমাস এল ওইদিন আমার মন এত খারাপ ছিল যে জীবনে কোনোদিন তা আগে কখনো হয়নি আমার বাবা ছিলেন পেশায় চিকিৎসক কিন্তু কখনো তিনি রোগীদের কাছ থেকে ফীজ নিতেন না যখন তারা তার কাছে ফীজের ব্যাপারে জানতে চাইত তখন তিনি তাদের সর্বপ্রথমে প্রয়োজনীয় ওষুধ কিনতে তারপর স্যুপের জন্য মাংস যোগাড় করতে উপদেশ দিতেন বাবা তার রোগীদের ভালোভাবেই চিনতেন এবং জানতেন তারা খুবই গরীব তিনি তাদের কখনো টাকা  দেওয়ার জন্য চাপ দিতে পারতেন না এমনকি যখন প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে সবকিছু খুইয়ে বাড়ী বানানোর জন্য আমাদের শেষ অর্থসম্বলটুকুও খরচ করে ফেলেছিলাম, সে সময়ও তিনি রোগীদের কাছ থেকে একটা টাকাও নেননি একবার অবশ্য ক্রিষ্টমাসের আগে সে চেষ্টা করেছিলেন সেদিন আমরা উনুনে কাঠের শেষ খন্ডটুকু পোড়াচ্ছিলাম সন্ধ্যাবেলায় মা একগাদা সাদা কাগজের টুকরো নিয়ে এসে বাবার সামনে ধরলেন এরপর তিনি তাকে সেই কাগজে লেখা অনেকগুলো নাম পরপর পড়ে শোনালেন বাবা একটা কাগজে সেই নামগুলো টুকে প্রত্যেক নামের পাশে একজোড়া করে সংখ্যা লিখলেন পরক্ষণেই তিনি সেই কাগজটা উনুনের আগুনে ছুড়ে ফেলে দিলেনউনুনের আগুনটা খুব সুন্দরভাবে জ্বলছিল। তা দেখে আমার মন খুশিতে ভরে উঠলো কিন্তু মা বাবার দিকে করুন কঠোর দৃষ্টিতে তাকালেন

   সুতরাং ব্যাপারটা এইরকম দাঁড়ালো যে ক্রিষ্টমাসের আগের দিন উনুনে ফেলার জন্য আমাদের কোন কাঠ ছিল না আমাদের না ছিল পেটে দেওয়ার জন্য কোন খাবার, না ছিল চার্চে যাবার উপযুক্ত কোন পোশাক আমি মনে করি না যে আমার বাবা-মা নিয়ে আদৌ কোন চিন্তা করতেন বড়রা এরকম কঠিন অবস্হার সম্মুখীন হলে দৃঢ় বিশ্বাস রাখেন যে আবার একদিন তারা ভালো দিনের মুখ দেখবেন ও আগের মতই নিয়মিত খেতে পড়তে পাবেন কিন্তু একটা বাচ্চার কাছে ব্যাপারটা সম্পূর্ণ আলাদা এরকম পরিস্থিতিতে সে বসে বসে কেবলই অলৌকিক কিছু ঘটার অপেক্ষায় থাকে সেরকম কিছু না ঘটলে তার আশা ভরসা সব কিছু শেষ হয়ে যায়

      কথাগুলো বলার সময় ডন বাইরে রাস্তার দিকে এমনভাবে  তাকিয়েছিল যেন সেখানে কোন কিছু তার দৃষ্টি আকর্ষন করেছে আসলে সে তার চোখের জল আমার কাছে লুকোতে চেষ্টা করছিল কিছুক্ষণ পর আবার বলতে শুরু করলো, “তোমরা বাড়ীতে যেভাবে ক্রিষ্টমাস পালন কর, আমাদের ক্রিষ্টমাস তার থেকে সম্পূর্ণ আলাদা আমাদের কাছে ক্রিষ্টমাস একটা শব্দমুখর পরম আনন্দের উৎসব শিশু খ্রীষ্টের মূর্তি নিয়ে এসে সাজানো হয় প্রার্থনা সঙ্গীত হয় শিশুদের চেঁচামিচি ডাকাডাকিতে ঘর ভরে ওঠে কৃষ্ণসাগরে স্রোতের সশব্দ আওয়াজ শুনে মনে হয় যেন সে আনন্দে কাঁদছে গান গাইছে এটাই আমাদের ক্রিষ্টমাস সারাটা দিন ক্রিষ্টমাস পালনের প্রস্তুতি নিতে নিতেই কেটে যায় প্রত্যেক বাড়ীতে মাংস রোষ্ট করা হয় কেক বানানো হয়

     যতদূর মনে করতে পারি আমরা এভাবেই ক্রিষ্টমাস  পালন করতাম কিন্তু যেবছর পাহাড়ে ধ্বস নেমে দুর্ঘটনা ঘটলো, সে বছর ক্রিষ্টমাসের দিন আমাদের বাড়ী ছিল একদম নিস্তব্ধ বাড়ীর ভেতর উনুনে আগুন জ্বলছিল না বাড়ীর ভেতর অপেক্ষা বাইরের উষ্ণতা খানিক বেশী ছিল বলে আমি বাড়ীর বাইরে বেরিয়ে যতক্ষণ সম্ভব রাস্তায় দাঁড়িয়েছিলাম আমি সিঁড়ির উপর বসে রাস্তার দিকে তাকিয়ে পথচারীদের আসাযাওয়া টিমটিম করে জ্বলতে থাকা বাতিওয়ালা চলমান গাড়ীগুলো লক্ষ্য করছিলাম রাস্তায় প্রচুর মানুষ ছিল তাদের মধ্যে ছিল অনেক কৃষক যারা তাদের পরিবার নিয়ে চার্চে যাচ্ছিল তাছাড়া অন্য লোকেরাও ছিল যাদের আরও কিছু জিনিষ যেমন ডিম, তাজা মুরগী, মদ ইত্যাদি বেচবার ছিল আমি বসে বসে মুরগীর ডাক বাচ্চাদের মজার কথাবার্তা শুনছিলাম রাস্তার প্রত্যেকটা গাড়ীকে আমি লক্ষ্য করছিলাম যতক্ষণ না তা আমার দৃষ্টির আড়ালে চলে যাচ্ছে পরমুহূর্তেই ঘাড় ঘুরিয়ে আমি নুতন গাড়ী দেখতে পেলাম তারপর রাস্তাটা আস্তে আস্তে নিস্তব্ধ হয়ে গেল আমি বুঝতে পারলাম উৎসব শুরু হয়ে গেছে পাথরের বুকে অবিরাম আঘাত হেনে চলা সমুদ্রের শব্দ ছাড়া আমি আর কিছু শুনতে পেলাম না প্রচণ্ড খিদের জ্বালায় আমার মাংসমিষ্টি মদ খেতে প্রাণ চাইছিল কিন্তু সবার আগে আমি ক্রিষ্টমাসের আনন্দোৎসবে মেতে উঠতে চাইছিলাম

 তারপর যেন হঠাৎ করে সবকিছু অবিশ্বাস্যভাবে বদলে গেল রাস্তায় আর কারও পায়ের শব্দ শোনা গেল না গাড়ীঘোড়া চলাফেরা করাও সম্পূর্ণ থেমে গেল হ্যারিকেনের আলোয় আমরা দেখতে পেলাম কে যেন আমাদের বাগানে একটা মালভর্তি বস্তা ফেলে দিয়ে গেছে রাস্তার ওপর একটা ভর্তি ঝুড়িও খুঁজে পেলাম সিঁড়ির নীচে বসার জায়গায় প্রচুর কাঠ ফেলে রাখা ছিল খুব সন্তর্পনে আমি সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠে ডিম, মাছ মুরগীর রোষ্ট আবিষ্কার করলাম পুরোপুরি অবস্থা স্বাভাবিক হতে বহু সময় লেগে গেল ধীরে ধীরে বুঝতে পারলাম যে হঠাৎ করে আমরা খুব বড়লোক হয়ে গেছি সেই মুহূর্তে আমি জানতাম না, যদিও আমার বাবা-মা হয়তো জানতেন যে এটা আসলে বাবার রোগীদেরই কাজ তারা এইভাবে বাবাকে আনন্দ দেবে বলে মনস্থির করেছিল ডিম, মাংস, উনুনে আগুন ধরানোর কাঠ যে জামাটা আমি পাওয়ামাত্রই শরীরে পরে  নিয়েছিলামসমস্ত কিছুই আমার কাছে স্বর্গের দান বলে মনে হয়েছিল মায়ের নির্দেশে আমি  দৌড়ে সিঁড়ি দিয়ে নেমে লম্বা সরু গলি দিয়ে বেড়িয়ে রংবেরংয়ের আলো ঝলমলে রাস্তার দিকে ছুটে গেলাম শহরে পৌছানোর সঙ্গে সঙ্গে কানে ড্রামের বাজনা চীৎকার চেঁচামিচির আওয়াজ ভেসে এল আমি মনের আনন্দে তারস্বরে চেঁচিয়ে উঠলাম পরক্ষণেই বিশাল বিশাল ঘণ্টা জোরে জোরে  বাজতে শুরু করে দিল

      এই পর্যন্ত বলে ডন ক্রেসেঞ্জো চুপ করলো আপন মনে হাসতে লাগল ঘণ্টার সেই জোরালো আওয়াজ নিশ্চয় তার কানে বাজছিল, যে আওয়াজ সে দীর্ঘদিন শোনেনি এবং যা অন্যান্য সকলের চাইতে তার কাছে বেশী তাৎপর্য্যপূর্ণ ছিল আমি তার কাছ থেকে কাগজের টুকরোটা নিজের হাতে নিলাম বললাম, “ডন, আপনার নিজের জীবন নিয়ে গল্প লেখা উচিৎ’’  ‘‘হ্যাঁ, লেখাই উচিৎ’’ সে প্রত্যুত্তর দিল পরমুহূর্তে সে খাড়া হয়ে দাঁড়িয়ে মাথা নাড়তে নাড়তে বললো, “অনেক কিছুই করা বাকি আছে’’

     তক্ষুনি  আমি বুঝতে পারলাম ডনের কাছে তার সমস্ত নতুন বাড়ী , হোটেল অন্যান্য সবকিছু কতটা অর্থপূর্ণ সে কখনই চাইত না যে তার সন্তানরা তার মতো খিদেয় কষ্ট পাক বা চরম দুর্দশার মধ্যে ক্রিষ্টমাসের সন্ধ্যা কাটাক তার সন্তানরা তার মতো নিজের মাকে বস্তা ভর্তি ইট বয়ে নিয়ে যেতে একাকি বসে চোখের জল ফেলতে দেখবে, এটা ডন ক্রেসেঞ্জোর কাছে সম্পূর্ণ অবাঞ্ছিত ছিল